হেয়ার রিবন্ডিংয়ের যে সাইড এফেক্টগুলো সর্ম্পকে আপনার জানা নেই

হেয়ার রিবন্ডিংয়ের যে সাইড এফেক্টগুলো সর্ম্পকে আপনার জানা নেই

হেয়ার ট্রিটমেন্ এর সাইড ইফেক্ট থাকে, আপনার কোকড়া অথবা স্টেইট চুলগুলোকে আরো স্ট্রেইট, সিল্কি আর শাইনি করতে যেয়ে কেমিক্যালের ব্যবহার আপনার আপনার কি ক্ষতি করছে সেটা সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে হয়তো আপনি আরও কিছুটা সচেতন হতেন। তাই চুল রিবন্ডিং করার আগে জেনে নিন এর সাইড ইফেক্ট সম্পর্কে।

 

১. চুল দূর্বল এবং সেনসিটিভ হয়ে যায়-

চুল রিবন্ডিং করার প্রথম মাস আপনি কোন পনি টেইল করতে পারবেন না বা বাধতে পারবেন না।এমনকি আপনার চুল আপনি কানের পাশে গুজেঁও রাখতে পারবেন না। তাই ১ মাস চুল কোন স্টাইল করতে পারবেন না এবং খোলা রাখতে হবে, পারবেন তো ?

 

২. স্ক্যাল্পের ক্ষতি করে-

চুল স্ট্রেইট ভাবে সেট করা জন্য যে হিট দেয়া হয় সেটা আপনার স্ক্যাল্প ড্যামেজ করতে পারে। আপনার স্ক্যাল্প পুড়ে যেতে পারে।তাছাড়া অনেক বেশী সময় ধরে চুলে কেমিক্যালের লাগিয়ে রাখার কারনে চুলের স্বাস্থ্য নষ্ট হতে পারে।

 

৩. নিয়মিত যত্নে প্রয়োজন-

স্ট্রেইট ট্রিটমেন্টের পর আপনাকে কিছুদিন পর পর টাচ আপ করতে হবে, এমনকি বাড়তি যত্নেরও প্রয়োজন হবে।

 

৪.চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যা বাড়ে-

চুল স্ট্রেইট করতে বিভিন্ন কেমিক্যালের ব্যবহার হয়, যেগুলো আপনার চুল পড়ার সমস্যা বাড়াবে। কেমিক্যালের কারনে স্ট্রেইট করার পর চুল দূর্বল হয়ে যায়, কখনো কখনো হালকা একটু টানেই চুল গোড়া থেকে উঠে আসে।

 

৫. চুল রুক্ষ হয়ে যেতে পারে-

আপনি যদি চুলের ঠিকমতো যত্ন না নেন চুল নিস্প্রান হয়ে পড়বে। তাই আপনাকে পারলারে চুল স্ট্রেইট করার পর যে ইন্সট্রাকশন দিবে সেগুলো মেনে চলতে হবে, তবে চুল স্ট্রেইট তো আর দীর্ঘ সময় লাস্টিং করবে না, তখন আপনার চুলগুলো আরো বেশী রুক্ষ হয়ে উঠবে।

 

 

 

ছবিঃ সংগৃহীত