লেদারের অনুষঙ্গের আভিজাত্যই অন্যরকম। ব্যাগ থেকে জুতা যাই হোক, লেদারের অনুষঙ্গ মানেই সবার দৃষ্টি আকর্ষণ। লেদারের অনুষঙ্গ দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি টেকসইও। কিন্তু এই অনুষঙ্গের চাই সঠিক যত্নআত্তি। তবেই থাকবে লেদারের অনুষঙ্গের জৌলুস। রইল পরামর্শ।
নারীর সাজের একটি অন্যতম গহনা হল নাকফুল। নাকফুল নারীর চেহারা সৌন্দর্য অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়। আগে নারীরা শুধু সোনার নাকফুল পরলেও এখন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নাকফুলে ধরন ও রঙে এসেছে নানাবিধ পরিবর্তন।
বহুযুগ ধরে ফ্যাশনে জায়গা দখল করে আছে বাটিক ও ব্লকপ্রিন্ট। কিন্তু এখনো সমান জনপ্রিয়। কী শাড়ি, কী সালোয়ার-কামিজ, পর্দা কিংবা কুশন কভার, বাটিক ও ব্লকপ্রিন্ট সবখানেই মানিয়ে যায়। সিম্পল তবে দৃষ্টিনন্দন আর এক রঙেই যেন বর্ণিল। আর বহু রঙে? চোখ ফেরানো দায়!
আমরা সবাই কম বেশী ফাউন্ডেশন ব্যবহার করি। ত্বকের দাগ, ব্রন ঢাকতে এবং ত্বককে নিখুঁত করতে ফাউন্ডেশনের প্রয়োজন হয়।অনেক সময় কনসিলার দিয়েও মিডিয়াম কভারেজ এর কাজ করা যায়। তবে অন্যান্য মেকআপ প্রোডাক্ট এর চাইতে ত্বকের জন্য সঠিক ফাউন্ডেশন খুজে বের করা কিছুটা কষ্টকর। কখনো কখনো এটা সঠিক কালার দিবে না, কখনো এটা লাগানোর পর কেকি কেকি লাগবে এমন অনেক যন্ত্রনাও আছে। তাই ফাউন্ডেশনের ক্ষেত্রে কিছু মিসটেক এড়িয়ে চলতে পারলেই এর থেকে দূরে থাকা যায়।
ফেশিয়াল। বিউটি পারলারে যেয়ে ত্বকের যত্ন সব সময় সম্ভব হয়ে উঠে না, তাই বাসায় ত্বকের যত্ন নেয়া প্রয়োজন। টমেটোর এই ফেশিয়ালটি সহজেই আপনি বাসায় করতে পারেন, এর নিয়মিত ব্যবহারে আপনি পেতে পারেন উজ্জ্বল ত্বক।
সূর্যের যা তেজ তাতে সানবার্ন, সানট্যান এগুলো এখন নিত্য-নৈমিত্তিক ব্যাপার। তাছাড়া বাতাসে আর্দ্রতা এই সময় বেশি থাকে বলে ঘাম ও তেল সিক্রেশনও বেশি হয়। ফলে র্যা শ, ব্রণ ও ঘামের দুর্গন্ধ এগুলো হয় উপড়ি পাওনা। এই সমস্যাগুলোর হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করতে গরম পড়ার একেবারে শুরু থেকেই যত্ন নিতে হবে। নিয়ম মেনে ক্লিনজিং, টোনিং, ময়েশ্চারাইজিং এবং ক্রিম ব্যবহার করলেই সানবার্ন, সানট্যান, হিট র্যা শ ও ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।